‘শর্ত দিয়ে কাউকে (ডাক্তার) আমি কাজে আনবো না। যাদের মধ্যে এই মানবতাবোধটুকু নেই তাদেরকে প্রণোদনা দিয়ে কাজে আনার কোনো যৌক্তিকতা আছে বলে আমি মনে করি না। যদি বাংলাদেশে সেরকম দুর্দিন আসে, প্রয়োজনে বাইরে থেকে আমরা ডাক্তার নিয়ে আসব কিন্তু এই ধরনের দুর্বল মানসিকতা দিয়ে আমার কাজ হবে না। কাজেই তারা মিটিং করুক আর শর্ত দিক ওই শর্তে আমার কোনো কিছু আসে না। বরং ভবিষ্যতে তারা ডাক্তারি করতে পারবে কিনা সেটাই চিন্তা করতে হবে’।
একজন রুগী আসছে, চিকিৎসা করতে হবে। তার জন্য নিজেকে সুরক্ষিত করা যায়। অ্যাপ্রোন পরে নিন, মুখে মাস্ক লাগান, হাতে গ্লাভস পরেন অথবা স্যানিটাইজার ব্যবহার করেন। হাত ধোন, রোগী দেখেন। রোগী কেন ফেরত যাবে? একজন রোগী দুয়ারে দুয়ারে ঘুরে সেই রোগী কেন মারা যাবে? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র কেন মারা যাবে?’
এই রোগী(ঢাবি ছাত্র) যেখানে যেখানে গিয়েছে। সেখানে কোন কোন ডাক্তার দায়িত্বে ছিল, আমি তাদের নামটাও জানতে চাই। কারণ তাদের ডাক্তারি করবার মতো বা চাকরি করবার মতো সক্ষমতা নাই। তাদের বের করে দেওয়া উচিত চাকরি থেকে, এটা আমি মনে করি।’
প্রতিদিনবিডি24/ একে আজাদ।
Leave a Reply